সাহিত্য ও সংস্কৃতি

রোহিঙ্গাদের সতীর্থ নেই তোরাব আল হাবীব : দিকেদিকে মাতম শুনি রক্তে রাঙা ঘাস মায়ানমারে মরছে শিশু পড়ছে শিশুর লাশ নাফ নদীতে লাশের ভেলা উঠছে

হায় সভ্যতা সৈয়দ আহমেদ হাবিব পোড়ায় আগুন পুড়ে ছাই পাশ ফিরে চলে যায় রোহিঙ্গা কওম নিশ্চিহ্ন প্রায় কেউ নিলনা তার দায়। মিল না হলে

লাশটি আমার মায়ের আতিফ আবু বকর লাশটি আমার মায়ের হবে কিংবা কারো বোনের বীভৎস সব দৃশ্য দেখে রুদ্ধ দুয়ার মনের। বর্মী মগের অত্যাচারের কবল

গতকালের বৃষ্টির পানি এখনও ছাদে জমে আছে। আজ মনটা উদাস। ছাদের পানিতে নিজের চেহারাটা দেখছি। কখনও এমন ছিলাম না। এখন পানিতে নিজের ছবি দেখতে

জালিমদের ধ্বংস দাও মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম প্রাণের ভয়ে আসছে যারা আসতে দাও, জনগণকে তাদের ভালো বাসতে দাও। সবহারাদের ঢুকছে যারা ঢুকতে দাও, মায়ানমারকে রুখছে

বৃষ্টির নাচ দেখতে দেখতে একটি গুদামঘরে দুইজন চাঁদের জোছনা খেতে বসেছি। দুই গ্লাস মদের চেয়ে ভারি কটু। সাথে বৃষ্টি মিশিয়ে ফ্যাল ফ্যাল দেয়ালের দিকে

যুদ্ধ চাই, যুদ্ধ কমরুদ্দিন কবিতার নবী আলাওল, মাগন ঠাকুর দৌলত কাজীর আত্মা যুদ্ধের জন্য করছে হাহাকার! “প্রেম বিনে ভাব নাহি, ভাব বিনে রস ত্রি-ভূবনে

কোরবানি মুহাম্মদ তাফহীমুল ইসলাম রবের ক্ষমা তিনিই পাবেন সব’চে বেশি জানি রবকে খুশি করতে যিনি করেন তো কোরবানি। হালাল টাকায় প্রাণী কিনে কোরবানিটা দিলে

উপাসনালয় শোয়াইব শাহরিয়ার আওয়াজ শোনা যায় দূর থেকে; চিকন কণ্ঠের, ঝাঁঝালো হাওয়া! এখনো ভোর হয়নি পাখির কিচিরমিচির পাশেই একটি নদী স্রোতের ডানায় একটি মসজিদ

ঘাড় ভেঙে দাও মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম যাদের হাতে শক্তি আছে তারা কেবল হাত গুটায়। বর্মী জান্তা সুযোগ বুঝে মুসলিমদের ইজ্জত লুটায়। আমরা যেটা করতে