তাফহীমুল ইসলাম: একদিকে তীব্র তাপদাহ। তার সাথে যোগ হয়েছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। প্রায় সময় দেখা যায় বিভিন্ন কাজের অজুহাতে বিদ্যুৎ বন্ধ। এমনকি বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবেও বাঁশখালী লোডশেডিং মুক্ত থাকে না। যার প্রমাণ- গত দূর্গাপুজার সপ্তমীর দিন এবং পবিত্র আশুরার দিন।
দূর্গাপুজার সপ্তমীর দিন জলদীর বাসিন্দা সাংবাদিক রাহুল দাশ নয়ন তাঁর ফেসবুক টাইমলাইনে লিখেছে- বিদ্যুৎ যন্ত্রণায় তাদের সপ্তমীর আনন্দ মাটি হয়েছে। যার জন্য তিনি দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তাকে দায়ী করেন।
গত কয়েকদিন ধরে বিদ্যুতের লুকোচুরি চোখে পড়ার মতো। গতকাল বিদ্যুৎ সকালে গিয়ে আবার এসেছে আসরের নামাজের আগমূহুর্তে। ঘন্টা দুয়েক থাকার পর আবার গিয়ে এসেছে রাত সাড়ে নয়টায়। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। সামনে কারো পিএসসি, কারো জেএসসি, কারো এসএসসি পরীক্ষা। তারা আলোর অভাবে, গরমে পারছে না ঠিক মতো লেখাপড়া করতে। কর্মজীবি মানুষরা রাতে বাড়ি ফিরে পারে না একটু ফ্যানের নিচে বসতে।
অধিকাংশ ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন- জনগন থেকে বিদ্যুৎ কেটে নিয়ে বিদ্যুৎ অফিস বিভিন্ন বরফ মিলে, ফ্যাক্টরিতে ডেলিভারি দেন।
এমন হলে বাড়িতে আর বিদ্যুৎ সংযোগ রেখে “কী লাভ” প্রশ্ন গ্রাহকদের।

					
					
অতি গন গন লোডশেডিং বাঁশখালী বাসির গরমের উপহার!!!